1. info@www.fnnews24.com : এফ এন নিউজ ২৪ :

এফ এন নিউজ ২৪

পটিয়া থানা ঘেরাও করে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২ জুলাই, ২০২৫
  • ৪ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রামের পটিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের দুই দফায় পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে পটিয়া থানা ঘেরাও করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা।

বুধবার (২ জুলাই) সকাল সাড়ে নয়টার দিকে পটিয়া থানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়েছেন তারা।

এদিকে একই দাবিতে বেলা পৌনে ১১টার দিকে পটিয়া থানার সামনে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ শুরু করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ। এতে মহাসড়কের দুই পাশে যানজট দেখা দিয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে তাদের ওপর পুলিশ দুই দফা হামলা করেছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টা ও সাড়ে ১১টায় পটিয়া থানা-পুলিশের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের দুই দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ১৯ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে উভয়পক্ষ।

প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও আন্দোলনকারী পক্ষের সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত নয়টার দিকে পটিয়ার কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের সামনে থেকে ছাত্রলীগের এক নেতাকে আটক করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। পরে তাকে পটিয়া থানা চত্বরে নিয়ে আসা হয়। তবে ওই ছাত্রলীগ নেতার নামে কোনো মামলা না থাকায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে চায়নি। এ নিয়ে আন্দোলনকারী নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের উত্তেজনা দেখা দেয়। আন্দোলনকারীরা পুলিশের উদ্দেশে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ ওই ছাত্রলীগ নেতাকে নিজেদের হেফাজতে নেয়।

প্রথম দফায় এ সংঘর্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় নেতা আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির মহানগর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিদওয়ান সিদ্দিকী। অপর দিকে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাহেদ মো. নাজমুন নূরও চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন। এসব নিয়ে উত্তেজনার এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ১১টার দিকে আবার সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষ। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নয়জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।

বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার রাতে ওসি সাংবাদিকদের বলেন, “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতার-কর্মীরা ছাত্রলীগের এক নেতাকে থানায় নিয়ে এসেছিলেন। তবে নিয়ে আসার পরে মব সৃষ্টি করে তাকে মারধর করা হচ্ছিল। একদল নিরাপত্তাবেষ্টনী ভেঙে থানায় ঢুকে যাওয়ার চেষ্টা করা হলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। এতে পুলিশের তিন-চারজন সদস্য আহত হয়েছেন।

 

আরো সংবাদ পড়ুন
নৌ পুলিশের অভিযানে অবৈধ জাল, মাছ ও পোনা জব্দ, আটক ৩৩৭ জন

নৌ পুলিশের সাতদিনের অভিযানে অবৈধ জাল, মাছ ও পোনা জব্দ, আটক ৩৩৭ জন 📅 ৩ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা এবং নৌপথে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিগত ৭ (সাত) দিনব্যাপী দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে বাংলাদেশ নৌ পুলিশ। এই অভিযানে বিপুল পরিমাণে অবৈধ জাল, মাছ, মাছের পোনা এবং চিংড়ি রেনু জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন অপরাধে ৩৩৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নৌ পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, অভিযানে ৪ কোটি ৬৫ লাখ ৩ হাজার ৯৪০ মিটার অবৈধ জাল, ৬,২৬৩ কেজি মাছ, ২০ হাজার মাছের রেনু পোনা, ও ১০ লাখ ২ হাজার চিংড়ির রেনু পোনা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া ৩৩৬টি নদী তীরবর্তী ঝোপঝাড় ধ্বংস করা হয়। অভিযানে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৯৪টি বাল্কহেডের বিরুদ্ধে নৌ আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং ১টি ড্রেজার জব্দ করা হয়েছে। এ সময় মোট ৮৬টি মামলা দায়ের করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে: ৪৪টি মৎস্য সংক্রান্ত মামলা ৭টি অপমৃত্যু মামলা ৩টি হত্যা মামলা ১টি ডাকাতি মামলা ১টি চাঁদাবাজি মামলা ২টি চুরি মামলা ২টি বালুমহাল মামলা ১টি বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলা এবং ২৫টি বেপরোয়া আচরণের মামলা অভিযানে ১৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জব্দকৃত অবৈধ জাল ধ্বংস করা হয়েছে, মাছ এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে এবং মাছের পোনা ও চিংড়ির রেনু পানিতে অবমুক্ত করা হয়েছে। নৌ পুলিশের এই ধারাবাহিক অভিযান দেশের জলজ সম্পদ রক্ষা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা

নৌ পুলিশের অভিযানে অবৈধ জাল, মাছ ও পোনা জব্দ, আটক ৩৩৭ জন

নৌ পুলিশের সাতদিনের অভিযানে অবৈধ জাল, মাছ ও পোনা জব্দ, আটক ৩৩৭ জন 📅 ৩ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা এবং নৌপথে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিগত ৭ (সাত) দিনব্যাপী দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে বাংলাদেশ নৌ পুলিশ। এই অভিযানে বিপুল পরিমাণে অবৈধ জাল, মাছ, মাছের পোনা এবং চিংড়ি রেনু জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন অপরাধে ৩৩৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নৌ পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, অভিযানে ৪ কোটি ৬৫ লাখ ৩ হাজার ৯৪০ মিটার অবৈধ জাল, ৬,২৬৩ কেজি মাছ, ২০ হাজার মাছের রেনু পোনা, ও ১০ লাখ ২ হাজার চিংড়ির রেনু পোনা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া ৩৩৬টি নদী তীরবর্তী ঝোপঝাড় ধ্বংস করা হয়। অভিযানে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৯৪টি বাল্কহেডের বিরুদ্ধে নৌ আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং ১টি ড্রেজার জব্দ করা হয়েছে। এ সময় মোট ৮৬টি মামলা দায়ের করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে: ৪৪টি মৎস্য সংক্রান্ত মামলা ৭টি অপমৃত্যু মামলা ৩টি হত্যা মামলা ১টি ডাকাতি মামলা ১টি চাঁদাবাজি মামলা ২টি চুরি মামলা ২টি বালুমহাল মামলা ১টি বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলা এবং ২৫টি বেপরোয়া আচরণের মামলা অভিযানে ১৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জব্দকৃত অবৈধ জাল ধ্বংস করা হয়েছে, মাছ এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে এবং মাছের পোনা ও চিংড়ির রেনু পানিতে অবমুক্ত করা হয়েছে। নৌ পুলিশের এই ধারাবাহিক অভিযান দেশের জলজ সম্পদ রক্ষা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট