২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের স্মৃতিচিহ্ন, শহীদদের স্মারক ও আওয়ামী লীগ সরকারের নিপীড়নের ঘটনা তুলে ধরতে গণভবনকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে’ রূপান্তরের নির্মাণ বা সংস্কারকাজ সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা হবে। অর্থাৎ
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নতুন মোড় নেয় গত বছরের ১৪ জুলাই। মূলত সেই রাতের ঘটনাপ্রবাহই ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সূচনা। দিনটি স্মরণে গতকাল সোমবার (১৪ জুলাই) কেন্দ্রীয়
অপরাধের হার বৃদ্ধি নিয়ে মুখ খুলেছেন অর্ন্তবর্তী সরকার। সোমবার প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে অপরাধ বৃদ্ধি নিয়ে একটি পোস্ট করা হয়। ওই পোস্টে ২০২০ সাল থেকে ২০২৫ সালের অপরাধ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা নিয়ে আজ (১৪ জুলাই) গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এদিন দুপুর ২টায় সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব
জরুরি অবস্থা জারিতে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিরোধী দলীয় নেতা বা উপনেতার মতামত নিতে হবে। এরপর অধ্যাদেশ জারি করবেন রাষ্ট্রপতি। এ বিষয়ে বেশিরভাগ দলই একমত হয়েছে। রোববার (১৩ জুলাই) রাজধানীর
শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ দায়ের করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। রোববার (১৩ জুলাই) দুপুরে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কাছে এই অভিযোগ জমা দেয়া হয়।
রাজনৈতিক অচলাবস্থার সমাধানে আলোচনার গতি বাড়াতে চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে চলমান সংলাপে গতি আনার তাগিদ দিয়েছেন কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ। তিনি জানিয়েছেন, চলতি সপ্তাহেই বড় ধরনের
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, সারা দেশে বিশেষ করে ঢাকায় আধিপত্য বিস্তারকারীদের তালিকা তৈরির কাজ চলছে। শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে পুরান ঢাকার মিল ব্যারাকে অবস্থিত ঢাকা জেলা পুলিশ
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী সোহাগকে (৩৯) নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।। শনিবার (১২ জুলাই)
দ্বিতীয় দফার বাণিজ্য আলোচনার শেষ দিনে কয়েকটি বিষয়ে দুই দেশ একমত হয়েছে। তবে আলোচনা অব্যাহত রাখতে দুই পক্ষই আন্তঃমন্ত্রণালয় পর্যায়ে যোগাযোগ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তী বৈঠক ভার্চুয়ালি কিংবা সামনাসামনি—দুই
